ভারতের খাদ্য নিরাপত্তা ও মানক কর্তৃপক্ষ (FSSAI), আয়ুষ মন্ত্রকের সঙ্গে পরামর্শ করে, আয়ুর্বেদিক খাদ্য প্রস্তুতির একটি সুনির্দিষ্ট তালিকা প্রকাশ করেছে। এর ফলে ভারতের কালজয়ী খাদ্য সম্পর্কিত জ্ঞান মূলধারায় ফিরে এল। এই খাদ্য বিধানগুলি রেসিপি, উপাদান এবং প্রামাণিক আয়ুর্বেদিক গ্রন্থ থেকে প্রাপ্ত প্রক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে খাবারগুলিকে স্বীকৃতি দেয়। নতুন এই তালিকা ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়ের কাছেই বিষয় টি স্পষ্ট করেছে।
আয়ুষ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী (ভারপ্রাপ্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী শ্রী প্রতাপরাও যাদব নাগরিকদের আয়ুর্বেদ আহারকে তাদের দৈনন্দিন জীবনে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন। এর ফলে তারা দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যগত সুবিধাগুলি উপভোগ করতে পারেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে এই সময়-পরীক্ষিত খাদ্যাভ্যাসগুলি কেবল শরীরকে পুষ্ট করে না বরং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে, হজমে সহায়তা করে এবং সামগ্রিক সুস্থতা বৃদ্ধি করে।