হিমালয় সন্নিহিত পশ্চিমবঙ্গের ওপর অবস্থান করা ঘূর্ণাবর্তটি সরে গিয়ে এখন উত্তর-পশ্চিম বিহার এবং উত্তর-পূর্ব উত্তরপ্রদেশের ওপর রয়েছে। পাশপাশি সক্রিয় মৌসুমী অক্ষরেখা ক্যানিং এবং বাঁকুড়া হয়ে ছাপরা, লখনউ, শাজাহানপুর হয়ে পশ্চিমে বিস্তৃত রয়েছে। এর ফলে বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর পরিমানে জলীয় বাষ্প এরাজ্যে প্রবেশ করছে এবং উত্তরবঙ্গে আগামীকাল পর্যন্ত অতি ভারী এবং তারপর অন্তত ৫ দিন ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের বিজ্ঞানী অন্বেষা ভট্টাচার্য জানিয়েছেন।
উত্তরবঙ্গের ফালাকাটা, কুমারগ্রাম, দোমোহিনী এবং ময়নাগুড়ি কলেজ এলাকায় গত চব্বিশ ঘণ্টায় ১৯০ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। দার্জিলিং এবং কালিম্পং-এর ধ্বসপ্রবণ এলাকার মানুষদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গে আজও বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস।