প্রধানমন্ত্রী এই দীপাবলির মধ্যে পরবর্তী প্রজন্মের জিএসটি সংস্কার চালু করার ঘোষণা করেছেন, যার লক্ষ্য নিত্যব্যবহার্য জিনিসপত্রের উপর কর কমানো। তিনি বলেন, এই সংস্কার সাধারণ মানুষ, কৃষক, মধ্যবিত্ত এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য স্বস্তি বয়ে আনবে এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে উদ্দীপিত করবে।
প্রধানমন্ত্রী পরবর্তী প্রজন্মের সংস্কার পরিচালনার জন্য টাস্ক ফোর্স গঠনেরও ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, এর লক্ষ্য হল অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করা, লাল ফিতা কেটে ফেলা, প্রশাসনকে আধুনিকীকরণ করা এবং ২০৪৭ সালের মধ্যে ১০ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতির প্রত্যাশা পূরণের জন্য ভারতকে প্রস্তুত করা।
সীমান্তবর্তী এলাকায় অনুপ্রবেশ এবং অবৈধ অভিবাসনের কারণে জনসংখ্যার ভারসাম্যহীনতার বিপদের কথা তুলে ধরেন শ্রী মোদী। তিনি এই জাতীয় নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একটি উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন জনসংখ্যাতাত্ত্বিক মিশন চালু করার ঘোষণা দেন, যাতে ভারতের নাগরিকদের ঐক্য, অখণ্ডতা এবং অধিকার সুরক্ষিত থাকে।
শ্রী মোদী উল্লেখ করেন যে ভারতের বাজেটের একটি বড় অংশ এখনও পেট্রোল, ডিজেল এবং গ্যাস আমদানিতে যায়। তিনি সৌর, হাইড্রোজেন, জল এবং পারমাণবিক বিদ্যুত ক্ষেত্রের বৃহৎ সম্প্রসারণের পাশাপাশি সমুদ্র সম্পদ আহরণের জন্য জাতীয় গভীর জল অনুসন্ধান মিশন চালু করার ঘোষণা করেন।