প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. পি. কে. মিশ্র বলেছেন, আগামী দশকে ভারতের লক্ষ্য হল এমন একটি রাষ্ট্রে পরিণত হওয়া, যেখানে সুদক্ষ প্রতিষ্ঠান ও সহানুভূতিশীল শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতিটি নাগরিক সম্মানের সঙ্গে জীবনযাপন করতে পারেন। নতুন দিল্লিতে মানবাধিকার দিবস ২০২৫ এবং ‘দৈনিক সুত্যাবশ্যকীয় সুনিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে আয়োজিত জাতীয় সম্মেলনের ভাষনে ড. মিশ্র বলেন, দক্ষ প্রশাসনিক ব্যবস্থা, স্বচ্ছতা এবং নাগরিকদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহানুভূতিশীল প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সুশাসন নিশ্চিত করা একটি দেশের মৌলিক অধিকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিশ্বাস করেন, প্রত্যেক যোগ্য নাগরিকের কাছে সরকারি সুবিধা পৌঁছানো উচিত। ২০১৪ সালের পর সরকার ‘স্যাচুরেশন অ্যাপ্রোচ’-এর ওপর জোর দিয়েছে, যার মূল লক্ষ্য হল প্রান্তিকতম মানুষের কাছে সরকারি সুবিধা কার্যকরভাবে পৌঁছে দেওয়া।
তিনি আরও বলেন, ১৯৪৮ সালের মানবাধিকার সনদ, বিশ্বকে ‘সম্মান’ শব্দটির একটি অভিন্ন ভাষা দিয়েছে এবং এই প্রক্রিয়ায় ভারত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।