পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর ছোঁড়া একটি ক্ষেপনাস্ত্র লক্ষ্যচ্যূত হয়ে নিজেদেরই সীমানার মধ্যে একটি গুরদোয়ারায় আছড়ে পড়ে। প্রার্থনার সময় এই ঘটনা ঘটায় বেশ কিছু হতাহত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। বিস্ফোরণের জেরে স্থানীয় মানুষজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।এটি শুধু প্রযুক্তিগত ত্রুটি নয়, এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে কূটনৈতিক ও সামাজিক বিপর্যয় জনিত বিষয়ও।স্মরণে রাখতে হবে, পাকিস্তানে ধারাবাহিকভাবে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকারে হস্তক্ষেপ করা হয়ে থাকে।
পাকিস্তানের ক্ষেপনাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ব্যাবস্থা বরাবরই দুর্বল ও লক্ষ্য নির্ণয়ে ব্যর্থ।২০২২ সালে পরীক্ষামূলক উত্ক্ষেপনের সময় তাদের একটি ক্ষেপনাস্ত্র নিজেদের সীমার মধ্যে কৃষিজমির ওপর ভেঙে পড়ায় প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।বেশ কয়েকজন গ্রামবাসীও সেইসময় আহত হন। ২০২৪-এও এই রকম ঘটনা ঘটেছে। পাকিস্তনের ফতেহ-ওয়ান মিসাইল প্রমাণিত ব্যর্থ প্রকল্প।