এই নিয়ে টানা আটবার মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর ভারতের ‘স্বচ্ছতম শহর’ হিসাবে তার সুনামের ধারা অব্যাহত রেখেছে। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে সুরাট। কেন্দ্রীয় সরকারের বার্ষিক স্বচ্ছতা সমীক্ষায় তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে নবি মুম্বই।
রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আজ নতুন দিল্লীতে ২০২৪-২৫ সালে ‘স্বচ্ছ সর্বেক্ষণ পুরস্কার’-এর নবম সংস্করণে, প্রাপকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। তিনি বলেন, ২০৪৭ সালের মধ্যে ‘বিকশিত ভারত’-এর লক্ষ্য অর্জনে স্বচ্ছতা অন্যতম প্রধান বিষয়। দেশবাসীকে, এক উন্নত, স্বচ্ছ এবং সুস্থ ভারত গঠনে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। প্রাচীনকাল থেকেই পরিচ্ছন্নতা, দেশের সাংস্কৃতিক এবং আধ্যাত্মিক চেতনার মূল ভিত্তি। রাষ্ট্রপতি বলেন, চলতি বছরে দেশে পরিচ্ছন্নতা এবং বিশ্বাসের এক অভূতপূর্ব সংযুক্তি ঘটেছে।
তিন থেকে ১০ লক্ষ জনসংখ্যার শহরে নয়ডা, সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন শহর হিসেবে উঠে এসেছে। এরপরেই যথাক্রমে রয়েছে চন্ডীগড় ও মাইসর। ১০ লক্ষের বেশী জনসংখ্যার ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে আমেদাবাদ।
এদিকে, প্রতিটি রাজ্যকে দেওয়া ‘সম্ভাবনাময় স্বচ্ছ শহর’ হিসেবে পশ্চিমবঙ্গে সম্মান পেয়েছে হুগলীর বৈদ্যবাটী।