রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেনে মোতায়েন হওয়া পশ্চিমী দেশের যেকোনো বাহিনী হবে মস্কোর অন্যতম লক্ষ্য। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ইউক্রেনের সুরক্ষার জন্য ২৬ টি দেশ স্থল, জল এবং আকাশপথে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করবে বলে ফরাসী রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর ঘোষনার একদিন পরই ভ্লাদিভস্তকে একটি অর্থনৈতিক মঞ্চে পুতিন এই মন্তব্য করেন। ইউক্রেনে ন্যাটো বাহিনীর মোতায়েন এবং কিভকে ন্যাটোর সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্তির বিরোধীতাই রাশিয়া – ইউক্রেন সমস্যার মূল কারণ।
এদিকে, আগামী দিনে যে কোন আক্রমনের হাত থেকে বাঁচতে ইউক্রেন, পশ্চিমী দেশগুলির সমর্থন চেয়েছে। যুদ্ধ শেষে ইউক্রেনে বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে ফ্রান্স ও ব্রিটেন সবুজ সংকেত দিয়েছে। মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ওয়াশিংটন স্থলপথে বাহিনী মোতায়েন না করলেও আকাশোপতজে এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে সহায়তা জোগাবে।