প্রধানমন্ত্রী বলেন, শত্রুদের আক্রমণ প্রতিহত করতে শক্তিশালী অস্ত্র ব্যবস্থা তৈরির জন্য ভারত মিশন সুদর্শন চক্র চালু করবে। ২০৩৫ সালের মধ্যে, এই নিরাপত্তা ঢালকে আরও সম্প্রসারিত, শক্তিশালী এবং আধুনিকীকরণ করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী গত একশ বছর ধরে জাতির সেবায় আরএসএস স্বেচ্ছাসেবকদের নিষ্ঠার প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিনি বলেন, ব্যক্তি নির্মাণ থেকে রাষ্ট্র নির্মাণের সংকল্প নিয়ে, স্বয়ংসেবকরা দেশের কল্যাণে তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। তিনি বলেন, আরএসএস বিশ্বের বৃহত্তম এনজিও, যার ১০০ বছরের নিষ্ঠার ইতিহাস রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী অনুপ্রবেশের প্রতি দেশবাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে একটি নতুন চ্যালেঞ্জের উল্লেখ করেন। সীমান্তবর্তী এলাকায় অনুপ্রবেশ এবং অবৈধ অভিবাসনের কারণে জনসংখ্যার ভারসাম্যহীনতার বিপদের কথা তুলে ধরেন শ্রী মোদী। তিনি বলেন, দেশের জন বিন্যাসের পরিবর্তন করা হচ্ছে এবং একটি নতুন সংকটের বীজ বপন করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী একটি উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন জন বিন্যাস মিশন চালু করার ঘোষণা করেন যাতে ভারতের নাগরিকদের ঐক্য, অখণ্ডতা এবং অধিকার সুরক্ষিত থাকে।প্রধানমন্ত্রী বলেন, লক্ষ লক্ষ মানুষের ত্যাগের মাধ্যমে যদি একটি স্বাধীন ভারত অর্জন করা সম্ভব হয়, তাহলে দৃঢ় সংকল্প, কঠোর পরিশ্রম, আত্মনির্ভরতা এবং স্বদেশীর মন্ত্রের মাধ্যমে একটি সমৃদ্ধ ভারতও গড়ে তোলা সম্ভব।
শ্রী মোদী এক লক্ষ কোটি টাকার একটি বৃহৎ কর্মসংস্থান প্রকল্প চালু করেছেন, যার আওতায় নতুন কর্মসংস্থানপ্রাপ্ত যুবকরা প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা করে পাবেন। এই প্রকল্পের ফলে তিন কোটিরও বেশি তরুণ-তরুণী উপকৃত হবেন যা স্বাধীন ভারত থেকে সমৃদ্ধ ভারত পর্যন্ত সেতুকে শক্তিশালী করবে।